স্টাফ রিপোর্টারঃ মাদক নামক ভয়াবহ ব্যাধিতে আক্রান্ত নারায়ণগঞ্জ জেলার প্রতিটি পাড়া-মহল্লা। আর এ ব্যাধিতে ঝুঁকে পড়েছে বিভিন্ন বয়সের মানুষ। বাদ যাচ্ছে স্কুল-কলেজে পড়–য়া শিক্ষার্থীরা। জেলার অন্যতম ঘনবসতিপুর্ন থানাটি হচ্ছে নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানা এলাকা। নিউ জিমখানা এলাকা অন্যতম একজন শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী পারভিন ও সুজন। তার রয়েছে বিশাল নেটওয়ার্ক তাছাড়া ও রয়েছে একাধিক নারী সেলসম্যান তাছাড়াও রয়েছে একাধিক মাদকের স্পোর্ট, নিউ জিমখানা খান আলাউদ্দিন স্টেডিয়াম, নিতাইগঞ্জ পানির টাংকি, নিউ জিমখানা খানা বাজার গলির মাঠ, ১৬ নং ওয়ার্ড পাইকপাড়া ব্রিজ, ও কাশিপুর ভোলাই, এলাকা ধারিয়ে বেড়াচ্ছে বলে ও এলাকাবাসীর অভিযো গভুক্তভোগী এলাকাবাসীর। নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানার কিছু অসাধু পুলিশদের মা সোহারা দিয়ে চলছে এই মাদক ব্যবসা। এ বিষয়ে সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোনটি রিসিভ করেননি। এলাকাবাসী বলছেন শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী পারভিন ও তার হাসবেন্ড সুজনকে গ্রেপ্তার করলেই এলাকায় স্বস্তি ফিরে আসবে বলে মনে করেন সচেতন মহল।
তবে মাদকের বিরুদ্ধে বিভিন্ন পেশাজীবি মানুষের সাথে পুলিশের অনুপস্থিতি অনেকটাই রহস্যজনক হিসেবেই গুনেছেন নারায়ণগঞ্জের সর্বস্তরের মানুষ। তাদের দাবী,মাদক নির্মুলে প্রশাসনের কি আগ্রহের কমতি রয়েছে নাকি অন্যকিছু।
এদিকে নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানাধীন প্রতিটি পাড়া মহল্লায় যেভাবে মাদকের প্রবনতা দেখা দিয়েছে তা অধিকতরভাবে দুঃশ্চিন্তায় রয়েছেন অভিভাবক মহল। আর মাদক বিক্রেতাদের পুলিশ ও বিশেষ পেশার ব্যক্তিদের সাথে দহরম-মহরম সর্ম্পকটা যেন আরো বেশী ভাবাচ্ছে অভিভাবকদের, বিভিন্ন সময় অভিযানে খুচরা মাদক ব্যবসায়ীদের ধরলেও সব সময়ই ধরা-ছোঁয়ার বাইরে থাকছে নিউ জিমখানার মাদকের গডফাদার শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী পারভিন ও তার হাসবেন্ড সুজন।
এই মাদকের ভয়ানক ছোবল থেকে যুব সমাজকে রক্ষার্থে পুলিশ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সহযোগিতা ও যৌথ বাহিনীর অভিযান কামনা করছেন নিউ জিমখানা এলাকাবাসী।