1. admin@ars24news.com : admin :
বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৪০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
বন্দরে পুলিশের উপর হামলা চালিয়ে আসামী ছিনিয়ে নিল দুর্বৃত্তরা হামলাকারি ৩ নারীসহ আটক-৪। বন্দরে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী মাসুম গ্রেপ্তার। চাঁদপুর হাইমচরে খাবারের মধ্যে ঘুমের ঔষধ খাইয়ে ৭ হত্যা, র‌্যাব। পুলিশ সুপারের নিকট পলাশ বাহিনীর বিরুদ্ধে মৎস্য খামার দখলের অভিযোগ। ইজতেমার মাঠে হামলাকারি সাদপন্থিদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে জেলা প্রশাসক ও জেলা পুলিশ সুপারের কাছে স্মারকলিপি। বন্দর প্রেসক্লবে ইত্তেফাকের ৭২তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন। নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় ১০০ কেজি গাঁজাসহ নিক্কন চাঁন ওরফে লিখন গ্রেফতার। লিডোর প্রচেষ্টায় দুই বছর চার মাস আগে নিখোঁজ শিশু আয়েশা ফিরে পেল আপন নীড়। আত্রাইয়ে লিগ্যাল এইড কমিটির ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত। চাঁদপুর হাইমচরে ডাকাতি করতে বাধা দেওয়ায় (৭) হত্যা, সৈয়দ মুশফিকুর রহমান।

চট্টগ্রাম বন্দরে কোকেন আমদানির মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ সম্পন্ন:পরবর্তী শুনানি ১৯ নভেম্বর

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৪
  • ২৪ বার পঠিত

আফছার,চট্টগ্রাম : চট্টগ্রাম বন্দরের মাধ্যমে তরল কোকেন আমদানির ঘটনায় করা চোরাচালান ও মাদক আইনের দুই মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। বুধবার(৩০ অক্টোবর ), চট্টগ্রামের চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ বেগম সিরাজাম মুনীরার আদালতে এই মামলার শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। বেঞ্চ সহকারী ওমর ফুয়াদ জানান, দুই মামলায় মোট ৩১ জন করে সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। আদালত আসামিদের ৩৪২ ধারায় পরীক্ষা গ্রহণের জন্য আগামী ১৯ নভেম্বর পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করেছেন।

২০১৫ সালের ৭ জুন গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে চট্টগ্রাম বন্দরে একটি কনটেইনার আটক করা হয়। বলিভিয়া থেকে আমদানি করা এই কনটেইনারটি খান জাহান আলী লিমিটেডের নামে সূর্যমুখী তেল হিসেবে চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছায়। আদালতের নির্দেশে কনটেইনার খুলে ১০৭টি ড্রাম থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়। প্রাথমিক পরীক্ষায় কোকেনের অস্তিত্ব না পাওয়ায় ঢাকার বিসিএসআইআর এবং বাংলাদেশ ড্রাগ টেস্টিং ল্যাবরেটরিতে পুনঃপরীক্ষা করা হয়। এতে দুটিতে ৩৭০ লিটার তরল কোকেনের উপস্থিতি ধরা পড়ে।

এই ঘটনায় ২৮ জুন বন্দর থানায় মাদক আইনে মামলা করা হয় এবং আদালতের নির্দেশে মামলায় চোরাচালানের ধারা সংযুক্ত করা হয়। প্রথম তদন্তে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান খান জাহান আলী লিমিটেডের মালিক নূর মোহাম্মদকে অব্যাহতি দেওয়ার সুপারিশ করা হয়। তবে আদালত মামলার অধিকতর তদন্তের জন্য র্যাবের একজন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পদমর্যাদার কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেন। পুনঃতদন্ত শেষে ২০১৭ সালে নূর মোহাম্মদের বিরুদ্ধে সম্পূরক অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়, যেখানে বলা হয় নূর মোহাম্মদ কোকেন আমদানির বিষয়ে অবগত ছিলেন।

২০১৯ সালের ২৯ এপ্রিল মাদক আইনের মামলায় দশজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয় এবং ২০২২ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলায় অভিযোগ গঠন করা হয়।

এই মামলার আসামিরা হলেন—খান জাহান আলী লিমিটেডের কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা সোহেল, মালিক নূর মোহাম্মদ, মোস্তফা কামাল, আইটি বিশেষজ্ঞ মো. মেহেদী আলম, মণ্ডল গ্রুপের বাণিজ্যিক নির্বাহী আতিকুর রহমান, কসকো বাংলাদেশ শিপিং লাইনস লিমিটেডের ব্যবস্থাপক একেএম আজাদ রহমান, সিএন্ডএফ কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম, নূর মোহাম্মদের ভাই মোস্তাক আহমদ খান, এবং যুক্তরাজ্য প্রবাসী ফজলুর রহমান ও বকুল মিয়া।

আসামিদের মধ্যে নূর মোহাম্মদ, মেহেদী আলম, মোস্তাক আহমদ খান এবং যুক্তরাজ্য প্রবাসী ফজলুর রহমান ও বকুল মিয়া পলাতক রয়েছেন। বাকি পাঁচ আসামির মধ্যে তিনজন জামিনে ও দু’জন হাজতে রয়েছেন।

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরও খবর
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪ ARS 24 News
Theme Customized By Shakil IT Park