1. admin@ars24news.com : admin :
মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:০২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
চাঁদপুর হাইমচরে ডাকাতি করতে বাধা দেওয়ায় (৭) হত্যা, সৈয়দ মুশফিকুর রহমান। সাদপন্থীদের কাকরাইল মসজিদ ও ইজতেমা মাঠে সকল কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবিতে উলামা মাশায়েখদের সংবাদ সম্মেলন। বন্দর থানা অটোরিক্সা ও সিএনজি শ্রমিক কল্যাণ বহুমূখী সমবায় সমিতির কমিটি ঘোষনা ও পরিচিত সভা অনুষ্ঠিত। বন্দরে ঘোড়া মানিক এর লাঠির বারিতে নাজমুল নামে ১ যুবক আহত। নাসিক বন্দর ২২ নং ওয়ার্ডে ময়লার ভাগারে পরিবেশ দূষন। বন্দরে হানিফ পরিবহনে র‍্যাব-১১ তল্লাশী বিভিন্ন প্রকার মাদকদ্রব্যসহ গ্রেপ্তার-২। নিউজিম খানার শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী পারভিন ও সুজনের শেল্টার দাতা কে জানতে চায় সচেতন মহল। হাতেমের বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের দাবী জানিয়ে ডিসির নিকট ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি। সোনারগাঁওয়ে ছেলের হাতে পিতা খুন। বাংলাবাজারে জাকের পার্টির মিশন সভা ও জলছা মাহফিল অনুষ্ঠিত।

শান্তি শান্তি শান্তি চাই বিশ্বযুদ্ধ নয় বিশ্ব শান্তি চাই… মানবাধিকার নেতা সেহলী পারভীন

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২৪
  • ২৫ বার পঠিত

স্টাফ রিপোর্টারঃ হিউম্যান এইড এর ব্যবস্থাপনায় এক মানবাধিকার বিষয়ক ওয়ার্কশপে তিনি শুভাকাঙ্ক্ষী সংবাদকর্মীর প্রশ্নের জবাবে বলেন-

শান্তি শান্তি শান্তি চাই বিশ্বযুদ্ধ নয় বিশ্ব শান্তি চাই।
সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্বের সকল ক্ষমতাধর ও পারমানবিক তৈরিকারক রাষ্ট্রগুলোর যুদ্ধের হুংকার, প্রস্তুতি ও পদক্ষেপ বিশ্ব শান্তির অন্তরায়। জাতিসংঘ ঘোষিত বিশ্ব শান্তি দিবসের মাসেও যুদ্ধের হুংকার দিয়ে আসছে ক্ষমতাধর রাষ্ট্রপ্রধানেরা। পৃথিবীর সকল ধর্মের প্রচারণায় ও আলোচনায় এবং ধর্মগ্রন্থে শান্তি প্রতিষ্ঠার কথা বলা হয়েছে। যুদ্ধের হুংকারে শান্তি প্রিয় মানুষ হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েছে। আজকের বিশ্বে যেখানে দ্বন্দ্ব এবং অর্থনৈতিক বৈষম্য জটিল আকার ধারণ করে আছে, সেখানে শান্তির অন্বেষণ টেকসই উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য শর্ত। শান্তি ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন শুধু পারস্পরিক সম্পর্কিতই নয়, এ দুটি একে-অপরকে শক্তিশালী করে। শান্তি স্থিতিশীল অর্থনীতি গড়ে তোলে। শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে জাতিসংঘের অন্তর্ভুক্ত রাষ্ট্রগুলো আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস পালন করে থাকে, যা প্রতি বছর ২১ সেপ্টেম্বর উদযাপিত হয়। বিশ্বব্যাপী শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ঘোষিত দিবসটির উদ্দেশ্য হলো পৃথিবী থেকে যুদ্ধ ও সংঘাত চিরতরে নিরসন এবং সেই লক্ষ্যে পৃথিবীর যুদ্ধরত অঞ্চলগুলোয় যুদ্ধবিরতি কার্যকরের মাধ্যমে সেসব অঞ্চলে মানবিক সহায়তা পৌঁছে দেওয়া। দিবসটি ১৯৮১ সালে সর্বপ্রথম উদযাপিত হয়। বর্তমানে জাতিসংঘের সকল সদস্য রাষ্ট্র, বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামরিক দলের সদস্য এবং বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষ যথাযোগ্য মর্যাদায় দীর্ঘ বছর দিবসটি উদযাপন করে থাকলেও আজও বিশ্বে যুদ্ধ নিরসন হলো না। এ পৃথিবীটাই আমাদের বাসভূমি, এখানে থাকতে হলে শান্তিতে, বন্ধুত্বপূর্ণভাবে, সবার সাথে সবার শান্তিপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখেই চলতে হবে। আর যে বিশ্বে শান্তি নেই, সেখানে থাকা যায় না। ফলে উন্নত জীবনধারণের জন্য পৃথিবীতে থাকতে চাইলে পৃথিবীতে শান্তি বজায় রাখাতে প্রত্যেক মানুষেকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। তাই বিশ্বের সকল মানুষ, সকল রাষ্ট্র প্রধান, সকল সামরিক বাহিনীর প্রধান, সকল মানব অধিকার কর্মী, সকল দেশের রাজনৈতিক নেতাদের প্রতি আহ্বান, জাতিসংঘের মহাসচিব এর তত্ত্বাবধানের মাধ্যমে এবং শান্তিপূর্ণ আলোচনার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী যুদ্ধ নিরসন করে শান্তি প্রতিষ্ঠায় এগেয় আসববেন বলে, একজন মানবাধিকার কর্মী হিসেবে এটাই আমার প্রত্যাশা এবং আশা করি।

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরও খবর
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪ ARS 24 News
Theme Customized By Shakil IT Park