বন্দর প্রতিনিধি : বিনম্র শ্রদ্ধা মধ্য দিয়ে যথা যোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্মরনকালের বিজয় র্যালী করেছে নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপি নেতা ও বন্দর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আতাউর রহমান মুকল। এ উপলক্ষে সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় উৎসব মুখর পরিবেশে জাতীয় ও দলীয় পতাকা, রংবেরং এর ব্যানার, ফেস্টুন ও বাদ্যযন্ত্র নিয়ে হাজার হাজার নেতাকর্মী বন্দর থানার ২৩ নং ওয়ার্ডের নবীগঞ্জ কবিলের মোড়ে বর্নাঢ্য বিজয় র্যালীতে অংশ গ্রহন করে। পরে র্যালীটি বন্দরে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিনের পর সমরক্ষেত্র স্মৃতিসৌধে এসে পুষ্পস্তবক অর্পন মাধ্যমে বিজয় র্যালী সমাপ্ত করা হয়।
বিজয় র্যালী শুরু পূর্বে মহানগর বিএনপি নেতা আলহাজ্ব আতাউর রহমান মুকুল নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্য বলেন, বাংলাদেশের ক্লান্তিলগ্নে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চে কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান স্বাধীনতা ঘোষনা না দিলে বাংলাদেশ আজও স্বাধীন হতো না। আমি আজ তাকে গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি। কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, জিয়াউর রহমান স্বাধীনতা ঘোষনা দিয়েছেন। তার নেতৃত্বে অপমার জনসাধারন যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পরে ছিল। তাই আজ বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আজও স্বাধীনতা ঘোষনা নিয়ে বির্তক চলছে।
তিনি আরো বলেন, ছাত্র জনতা গনঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে আজ আমরা একটি নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। শহীদ জিয়াউর রহমানের ভূমিকা সারা বাংলাদেশের মানুষ জানে। এদেশের শিল্প ও কৃষি উন্নয়ন তার হাত ধরে হয়েছে। শহীদ জিয়া এ দেশকে একটি উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে পরিনত করতে চেয়ে ছিল। ওই সময় দেশেকে বিনষ্ট করার জন্য একটি মহল শহীদ রাষ্ট্রপতি মেজর জিয়াউর রহমানকে ষড়যন্ত্র করে হত্যা করা হয়। আমি বলবো
শহীদ জিয়া ১৮ কোটি মানুষের
মনে এখনো বেঁচে আছে। নতুন বাংলাদেশ গড়ার জন্য আমাদের তারুণ্যের অহংকার তারেক রহমান যে ঘোষনা দিয়েছেন তার বক্তব্য আমাদের ফলো করে উচিত। তারেক জিয়ার বক্তব্য শুনে আমরা তার নির্দেশনা মোতাবেক কাজ করে যাব ইনশাআল্লাহ । আমরা সকলে ঐক্যবদ্ধ ভাবে আমাদের এ দেশেকে স্বাধীন সমৃদ্ধশীল বাংলাদেশ গড়ে তুলবো । তারেক জিয়া নেতৃত্বে দেশবাসীকে একটি নতুন বাংলাদেশ উপহার দিব। আমরা চাই দ্রুত একটি নির্বাচন। গনতন্ত্র সরকার ছাড়া উন্নয়ন সম্ভব নয়। একটি ভালো নির্বাচনের মাধ্যমে গনতন্ত্র সরকার আসে এ প্রত্যাশা করছে সাধারণ জনগন।
বিজয় র্যালীতে উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপি যুগ্ম আহবায়ক আব্দুস সবুর খান সেন্টু, নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপি সাবেক সহ সভাপতি মনিরুজ্জামান মনির, নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপি নেতা এড: বিল্লাল হোসেন, এড: আনিছ, মহানগর বিএনপি নেতা ও ২০ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর গোলাম নবী মুরাদ, ২১ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ও মহানগর বিএনপি নেতা আলহাজ্ব হান্নান সরকার, ২২ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ও মহানগর বিএনপি নেতা সুলতান আহাম্মেদ, ২৫ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ও বন্দর থানা বিএনপি নেতা এনায়েত হোসেন, নারায়ণগঞ্জ সদর থানা বিএনপি যুগ্ম আহবায়ক হাজী রাশেদ আহাম্মেদ টিটু, নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপি নেতা হাবিবুর রহমান দুলাল, মহানগর বিএনপি নেতা মোস্তাকুর রহমান মোস্তাক, জান্নাতুল ফেরদৌস রাজিব, কলাগাছিয়া ইউনিয়ন বিএনপি সভাপতি সহিদ মেম্বার, সাধারন সম্পাদক হাবিব মেম্বার, ধামগড় ইউনিয়ন বিএনপি সাধারন সম্পাদক আমজাদ হোসেন মেম্বার, মদনপুর ইউনিয়ন বিএনপি সভাপতি কাবিল হোসেন, সাধারন সম্পাদক অহিদুল ইসলাম ভূঁইয়া, বিএনপি নেতা বাবু মেম্বার, কাউছার হামিদ খান, মুছাপুর ইউনিয়ন বিএনপি নেতা ইব্রাহিম খান, ২৫ নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা নেসার উদ্দিন, কলাগাছিয়া ইউনিয়ন বিএনপি নেতা আবুল কাশেম, কলাগাছিয়া ইউনিয়ন বিএনপি সিনিয়র সহ সভাপতি সাফি, সাংগঠনিক সম্পাদক স্বপন মাহামুদ, বিএনপি নেতা মোঃ সেলিম, রাজ্জাক, মোরশেদ, জাকির হোসেন, ফারুক, সিপন, আনোয়ার, মতিন, সাহাদাত, মামুন, রিপন, কলাগাছিয়া ইউনিয়ন ৮নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা আলামিন,রাসেদ, মঞ্জু,
নূর ইসলাম, ২০ নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা নাদিম মাহামুদ, শাহিন, সবুজ, শহীদ, জনু, সুরুজ, মজিবর, আক্তার। ধামগড় ইউনিয়ন বিএনপি নেতা নূরজ্জামান, ইসলাম, আমির হামজা, মঞ্জুরুল, ইয়াকুব মুন্সি, গোলবক্স, রাসেল, সফিকুল, আক্তার হোসেন,২৪ নং ওয়ার্ড বিএনপি সভাপতি রাসেল, ১৯ নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা আল মামুন, জুলহাস খান, ইসমাঈল খান, জুবায়ের, জাকির, উজ্জল, স্বপন, আকবর, আক্তারসহ হাজার হাজার নেতাকর্মী।