জয়নাল আবেদীন সজীব স্টাফ রিপোর্টার
জায়গা জমি সংক্রান্ত বিষয় মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে আমাদের পরিবারকে হ্যস্ত ন্যস্ত করে এদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আকুল আবেদন জানাই প্রশাসনের কাছে।
নোয়াখালী জেলা” সোনাইমুড়ী থানা অধীনে ১০ নং আমিশা পাড়া,২ নং ওয়ার্ড,, দক্ষিণ বট্রগ্রাম নুর মিয়া চৌকিদার বাড়ি!
সুরাইয়া বেগমের পরিবাররা খুবই অসহায় হয়ে জীবন যাপন করতেছে। মিথ্যা অপরাধীদের থেকে রক্ষা পাবে” বারবার মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে প্রশাসন দিয়ে হয়রানী করে আসছে।
এ সময় এলাকাবাসীর সাথে কথা বলার সময় তারা বলেন দীর্ঘদিন যাবত এ জায়গা জমি নিয়ে পূর্ব শত্রুতা যে ধরে সুরাইয়া বেগমের পরিবারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। গ্রামের সালিশ মানতে রাজি নয়”রাশেদা আক্তাররা এবং তার পরিবাররা, জায়গা জমির বিষয় নিয়ে প্রশাসনের কাছে বলে সুরাইয়া বেগমের পরিবার এরা সন্ত্রাসী তাদের বিরুদ্ধে অস্ত্রের যৌথ অভিযান চালিয়ে ঘর থেকে কিছুই পাওয়া যায়নি মিথ্যা অপপ্রচার করে এলাকার মান-সম্মান ক্ষুন্ন করে আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই।
আহত সুরাইয়া বেগমের সাথে কথা বলার সময় তিনি বলেন আমাদের পরিবারের উপরে দীর্ঘ অনেক বছর যাবত এরা অত্যাচার জুলুম চালিয়ে আসছে।মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে আমাদেরকে বারবার হয়রানি করতেছে,,আমাদের ঘরে অস্ত্র আছে বলে সেনাবাহিনীর কাছে মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছে।
তাৎক্ষণিকভাবে সেনাবাহিনী আসি আমাদের ঘরে কিছুই পায় নাই।তাই আমরা এদের বিরুদ্ধে সুস্থ তদন্তের ভিত্তিতে অপরাধীদেরকে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অনুরোধ করব।আর যেন কোন পরিবারকে এভাবে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে হয়রানি না করে, আমাদের পরিবারে আমার ছেলেরা কেউ বাড়িতে নাই কিছু প্রবাসী কেউ কেউ ঢাকা, কুমিল্লা দোকান পাট দিয়ে ব্যবসা বানিজ্য করে জীবন যাপন করতেছে। আমাদের ছেলেরা কেউ বাড়িতে থাকে না!আমরা মহিলারা বাড়িতে আছি!
আহত মর্জিনা আক্তারের ( সুরাইয়া বেগমের বড় ছেলের বউ)সাথে কথা বলার সময় তিনি বলেন আমার স্বামী প্রবাসী, আমার স্বামীর বিরুদ্ধে তারা মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছে সুস্থ তদন্ত করে কিছুই পায়নি।আমরা এ মিথ্যা অভিযোগের ভিত্তিতে যারা আমাদের পরিবারকে প্রশাসনের কাছে খারাপ নজরে উদঘাটন করেছে।আমরা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রশাসনের কাছে আকুল আবেদন থাকবে।
মিথ্যা অপবাদ দিয়ে সংসারে অশান্তি সৃষ্টি করা জঘন্য অপরাধ এদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।তিনি আরো বলেন আমাদের নামে এ পর্যন্তই অনেকগুলো মামলা করেছে প্রশাসনের কাছে মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছে।
আসলেই ঘটনাস্থলে এসে তারা কোন প্রকার কিছুই পায় নাই, এরা গ্রামের সালিশি মানতে রাজি নয়।এদেরকে বলেছে সেনাবাহিনী ও পুলিশ যে গ্রামে বসে সমাধান করার জন্য,এরা সমাজের সালিশ মানছে না।গ্রামের লোকেরা সালিশ করার জন্য বললে তারা তাদের কে গালমন্দ করে চলে যেতে বলে!!এরা আমাদেরকে বারবার হত্যার চেষ্টা চালায় আমাদের পরিবার সব সময় আতঙ্ক জীবন যাপন করতেছে আমরা এটার সুস্থ বিচার চাই।
আহত ছাত্রী ভার্সিটি পপি আক্তার বলে এরা আমাকে সহ আমার পরিবারের তিনজনকে বটি দিয়ে আহত করেছে,,মারধর করেছে তাৎক্ষণিকভাবে আমাদের কে সোনামুড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করানো হয়। পারিবারিক বিষয় নিয়ে আমার ভাইদেরকে সন্ত্রাসী বলে চিহ্নিত করে মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছিলেন।সেনাবাহিনীর ক্যাম্পাসে তাৎক্ষণিক ভাবে অভিযোগের ভিত্তিতে সেনাবাহিনী আমাদের ঘর তল্লাশি করে কিছুই পায়নি।
এরা দীর্ঘদিন থেকে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালিয়ে আমাদের পরিবারের মান-সম্মান ক্ষুন্ন করেছে।এরা থানায় অভিযোগ দিছে থানা থেকে প্রশাসন আসি সমাজে মান্যগণ্য ব্যক্তিদের কে সমাধান করার জন্য বলে দিয়েছে।
তারা সেই কথাটা মানতে রাজি নয়’!আমি এদের বিরুদ্ধে সুস্থ তদন্তের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ করবো প্রশাসনকে।আমরা এদের বিরুদ্ধে থানায় একটি অভিযোগ করেছি, প্রশাসন আসি তদন্ত করে আগামী ৬ তারিখে বেলা ১১টায় থানায় বসার জন্য নির্দেশ দিয়ে গেছে।
অভিযোগ কারী এরা
আমাদের বাড়িতে ঘরে ঘরে পারিবারিক কিছু যায় ঝামেলা নিয়া চাটখিল সেনাবাহিনীর কেম্পে অভিযোগ করে!
অভিযোগ কারীরা হলেন। ১।,শাহাদাত হোসেন বাবু, পিতার আবুল কালাম আজাদের ছেলে, ২.মিন্টু পিতা :হেনজা,দক্ষিণ আবিরপাড়া হাজী বাড়ি ওয়ার্ড ০১(আত্মাীয়)মেয়ে,৩.বিনা ৪।রাশেদা৫।নীলা ৬।সিমা ৭।শিলা ৮।রিনা ৯।নিপু
অভিযোগ ১. রাশেদা আক্তার সাথে কথা বলার সময় তিনি বলেন তাদের সাথে পূর্ব শত্রুতা এরা আমাদের সম্পদ গুলো জোর করে দখল করে খাচ্ছে আমি নিরুপায় হয়ে বারবার প্রশাসনের কাছে আকুল আবেদন করেছে।
এরা সন্ত্রাসী করে বেড়ায় এদের ঘরে অস্ত্র আছে অভিযোগ করেছে। সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে তাৎক্ষণিকভাবে সেনাবাহিনী যৌথ অভিযান পরিচালনা করে একুশে টিভিসহ ঘটনাস্থলে কিছুই পাইনি।এ সময় রাশেদা বেগম আরো বলেন আমি সোনামুড়ি থানায় দুটি অভিযোগ ডায়াল করি সেনাবাহিনী ক্যাম্পাসে দুটি অভিযোগ ডায়াল করেছি এবং তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমি অকুল আবেদন জানাই।
এ সময় সেনাবাহিনী অফিসারের সাথে কথা বলার সময় তিনি বলেন,রাশেদা আক্তার অভিযোগ করেছে।সুরাইয়া বেগমের ছেলেরা সন্ত্রাসী, তাদের ঘরে অস্ত্র আছে এই অভিযোগের ভিত্তিতে ঘর এবং আশপাশে তল্লাশি করে কিছুই পাওয়া যায়নি তাই সেনাবাহিনীকে মিথ্যা অভিযোগ দেওয়াতে, ভুল তথ্য দেওয়ার কারণে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সুরাইয়া বেগমের আহত পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে সোনামুড়ি থানা তদন্ত অফিসারের সাথে কথা বলার সময় তিনি বলেন,আমাদের কাছে একটি অভিযোগ আসছে। আমরা অভিযোগের ভিত্তিতে অপরাধীদেরকে ডাক দিয়েছি, আগামী ৬ তারিখে থানায় বসে সমাধান করার চেষ্টা করব।