শহর সংবাদাতাঃ-
সোমবার ( ১২ আগষ্ট ) বিকেলে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আব্দুল আউয়াল বলেন, একদল আসে একদল চলে যায়। এটা পৃথিবীর নিয়ম। অন্যান্য দেশের নিয়ম এমনটাই। আর আমাদের দেশে নতুন কেউ আসলে তারা মনে করে কিভাবে আগের দায়িত্বশীলদের মানুষকে নিপিরণ করা যায়। তাই শান্তি প্রতিষ্ঠা হয়না।
আমরা ওয়াজ করি, সেখানে অল্প লোক। কিন্তু বাহিরে সংখ্যাটা বেশি। যারা ওয়াজ শুনে শুধরাবে না, তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে।
তিনি আরো বলেন, ওমুক মন্দিরে হামলা হয়েছে, এটা ইনকোয়ারী ছাড়া কোন পদক্ষেপ নেয়া যাবেবে না। যদি মিথ্যা হয় তাদের বিরুদ্ধে বিচার আওতায় আনতে হবে। মিম্বরে বসেও কথা বলতে পারি নি, বিভিন্ন সময় হুমকি ধামকি দিয়েছে। ওলামায় কেরামরা সব সময় নির্যাতিত হয়েছে, আল্লাহ পাক আমাদের হেফাজত করবেন।
মাওলানা ফেরদাউসুর রহমান বলেন, ইমাম সাহেবকে কাজে লাগাতে পারেন। রাস্ট্রের এই ক্লান্তিলগ্নে নিজের টাকা পয়সা খরচ করে পাহাড়া দিচ্ছে, যদি রাস্ট্রের কোন কাজে চান তাদের দায়িত্ব দিতে পারেন।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মাহমুদুল হক এর সভাপতিত্বে ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ নারায়ণগঞ্জ মহানগর এর সভাপতি মাওলানা ফেরদাউসুর রহমান এর সঞ্চালনায় আরো উপস্থিত ছিলেন, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় কমিটির নায়েবে আমীর আল্লামা আবদুল আউয়াল, হেফাজতে ইসলাম নারায়ণগঞ্জ জেলার সাধারণ সম্পাদক মাওলানা বশির উল্লাহ, সহ-সভাপতি মাওলানা আবদুল কাদির, হেফাজতে ইসলাম নারায়ণগঞ্জ মহানগর সাধারণ সম্পাদক মুফতী হারুন অর রশিদ, মাওলানা কামাল উদ্দিন দায়েমী, জেলা খেলাফত মজলিসের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা এমদাদুল্লা, বন্দর থানার হাফেজ কবীর হোসেন, সোনারগাঁও থানার সভাপতি আবু বক্কর সিদ্দিক সহ অসংখ্য নেতৃবৃন্দ।